কলকাতা শহরে অতিথি সৎকারের জন্য গলির মোড়ে মোড়ে রয়েছে মিষ্টির দোকান। তবু ছোটবেলায় দেখেছি দিদিমা পালা পার্বণ ছাড়াও বাড়িতে নারকেলের সন্দেশ, ছানার সন্দেশ, পান্তুয়া, জিভেগজা,
কলকাতার বনেদি বাড়ির পুজোগুলির মধ্যে দক্ষিণেশ্বরের প্রতিষ্ঠাত্রী রানী রাসমণির পুজো বিশেষ উল্লেখযোগ্য l রানি রাসমণির শ্বশুর শ্রীযুক্ত বাবু প্রীতরাম মাড় (দাস) পুজো শুরু করেছিলেন ।
সকাল থেকে শুধু বিরিয়ানি আর রেজালা দেখে দেখে নিজেকে কাঁহাতক শান্ত রাখা যায় বলুন তো ? সাবির যাওয়া তো আর সম্ভব নয় এই মুহূর্তে ,
বাজারে ইলিশ আর আকাশে কালো মেঘ মনে করিয়ে দিচ্ছে , আশ্বিনের এখনো ঢের দেরি , তবুও রথযাত্রার দিন কাঠামো-পুজো হওয়া মাত্রই আমাদের মধ্যে কেমন যেন
আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা দেখা দিলেই কবিদের মন উড়ুউড়ু হয়ে যায় , প্রেমিক-প্রেমিকাদের চিত্ত হয়েওঠে চঞ্চল, আর সুগৃহিণীদের মন হয় উদ্বিগ্ন ,তারা ভাড়ার-ঘর বা ফ্রিজের
চায়ের সাথে তো বটেই, বিভিন্ন মিষ্টি খাবারেও ক্রিমি একটা স্বাদ আনতে আমরা হামেশাই ব্যবহার করে থাকি কনডেন্সড মিল্ক। বাড়িতেই একদম খাঁটি দুধের কনডেন্সড মিল্ক তৈরি
বিউলির ডাল বা কলাইয়ের ডাল এর সাথে আলু পোস্তর যুগলবন্দী একেবারে জয় আর ভীরু-র জোড়ি , গরমকালের এই অতি চেনা জোড়ি ক মনে করিয়ে দিতেই