দশমীর দিন সকাল থেকেই সিদ্ধি বানানোর তোড়জোড় শুরু হয়ে যায় আমাদের। সকালের মাসতুত দাদারা ও মামাতো ভাইয়েরা বড়বাজার থেকে সিদ্ধির সরঞ্জাম কিনে আনে, ঠাকুর
আজ সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার । তবে তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না; বরং বেশ ভালই লাগে । এখন বিকেল , আমি বারান্দায় বসে।
আমার জন্ম থেকে বড় হয়ে ওঠা সবটাই কলকাতায়। তাও আজও এই শহরটাকে মাঝে মাঝে বড্ডো অচেনা মনে হয়। মনে হয় এখনো অনেক কিছু দেখা বাকি
ঝিঙে আলু পোস্ত বানিয়েফেলেছেনতো , এবারে ওই ঝিঙের খোসা গুলো না ফেলে ওটা দিয়ে বানিয়ে ফেলুন ১টা দুর্দান্ত পদ। ঝিঙের খোসা বাটা ↔↔↔↔↔↔ কী কী
শীতের হাওয়ার তালে তালে আমলকির শাখা প্রাশাখার নাচের গতি ধীরে ধীরে কমে আসলেও বাঙালির পার্বনী আমেজের রেশটুকু রয়েছে এখনও। ঝোলা গুড়ের হ্যাংওভার যারা কাটিয়ে
কলকাতা শহরে অতিথি সৎকারের জন্য গলির মোড়ে মোড়ে রয়েছে মিষ্টির দোকান। তবু ছোটবেলায় দেখেছি দিদিমা পালা পার্বণ ছাড়াও বাড়িতে নারকেলের সন্দেশ, ছানার সন্দেশ, পান্তুয়া, জিভেগজা,
কলকাতার বনেদি বাড়ির পুজোগুলির মধ্যে দক্ষিণেশ্বরের প্রতিষ্ঠাত্রী রানী রাসমণির পুজো বিশেষ উল্লেখযোগ্য l রানি রাসমণির শ্বশুর শ্রীযুক্ত বাবু প্রীতরাম মাড় (দাস) পুজো শুরু করেছিলেন ।