কলমে – Prianxi মৌ কেরালার গুরুভায়ুর মন্দিরে একধরণের নৃত্যকলা প্রদর্শিত হয় যার নাম কৃষ্ণাট্যাম। নৃত্যনাট্যের আঙ্গিকে প্রদর্শিত এই নৃত্যশৈলীর মাধ্যমে আটটি পর্যায়ে শ্রীকৃষ্ণের জীবনগাথা অভিনয়
পশ্চিমবঙ্গের বহু পরিবারে ভাদ্র মাসের শেষদিন বা সংক্রান্তিতে আর শ্রী পঞ্চমীর পরের দিন বা শীতল ষষ্ঠীর দিন অরন্ধন পালন করা হয়। কোনো কোনো জায়গায় আবার
কলমে মৌমিতা ( Prianxi ) মাদুরটা বগলদাবা করে ধুপধাপ শব্দ তুলে ছাদের সিঁড়ি দিয়ে উঠছে বিস্কুট , সেজোকাকার ছেলে | পোষাকি নাম অমোঘ চৌধুরী ,
পাতাটা দেখতে অনেকটা হাতের তালুর মতো ।হাতের তালুর সঙ্গে যেমন পাঁচটা আঙ্গুল জুড়ে থাকে , ঠিক তেমনি পাঁচটা অথবা সাতটা কিংবা. নয়টা বৃন্তহীন পত্রক একসাথে
পনেরোই অগস্ট আসা মানেই কয়েকদিনের মধ্যেই রান্নাপুজো তারপর মহালয়া … আর দেখতে দেখতে “দুগ্গাপুজো” | ঘরের মেয়ে উমার সঙ্গে সঙ্গে আমার মা-মাসিরাও সবাই ওই কদিনের
” ছাতের ঘরে আমের আচারফেরিওয়ালার ডাক …কালবোশেখে শীল কুড়োনোসন্ধ্যেবেলায় শাঁখ … “ মনে আছে ঋতুপর্ণ ঘোষের লেখা সেই বোরোলীনের জিঙ্গেল ? ভাঁড়ার ঘরের আলো আঁধারির
সেই কোন কাল থেকে চলে আসছে শুক্তোর সঙ্গে ভেতো বাঙালির প্রথমপাতের রোম্যান্স | ধোঁয়া ওঠা গরম ভাতের সঙ্গে গাওয়া-ঘি এর পরেই আসতো তেতোর পালা |
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোটবেলার কথা খুব মনে পড়ে , আরো একটু বেশি বয়সে সে স্মৃতির সাতকাহন ডাইরির পাতায় লিখে রাখতে খুব ইচ্ছে করে |
কলকাতা কর্পোরেশনের গায়ে লাগানো ঝাঁকড়া গাছটার আড়ালে ঢেকে যাওয়া সাইনবোর্ডটা খুঁজে পেতে একটু অসুবিধে হতে পারে। কিন্তু কাউকে জিজ্ঞাসা করলেই আপনাকে দেখিয়ে দেবে – ‘
বেলা পড়ে আসছে, লাল সূর্য যেন মুঠো মুঠো আবির ছড়িয়ে দিচ্ছে বাগবাজারের গঙ্গার জলে | আর সেই সঙ্গে অপরাহ্নের ম্লান আলো গিরিশবাবুর মনের বিষাদকে বাড়িয়ে